আরিফা মডেলে ইতিহাস চর্চা
আরিফা মডেলে ইতিহাস চর্চার প্রতি আগ্রহ ও গুরুত্ব বেড়েছে। এখন নিয়মিতই পুরাত ঢাকা, খুলনা-যশোর বা অন্য কোন জেলার ইতিহাস নিয়ে জানার চেষ্টা করি। কেবল জেলা নিয়ে জানার চেষ্টা করি না, অনেক কিছু নিয়েই জানা আগ্রহ তৈরি হয়। যেমন: গত ইভেন্টে @Irin Akter Rita আপু বেবি হালদার নিয়ে বলার পর আরও বেশি জানার জন্য গুগলে সার্চ করি। কারণ আগে সামান্য তথ্যই জানতাম বেবি হালদার নিয়ে। কিন্তু সেইদিন বেশ কয়েকটা আর্টিকেল পড়েছি। উইকিপিডিয়াতে বেসিক তথ্যগুলো দেওয়া থাকলেও অন্য আর্টিকেলগুলোতে আরও বিস্তারিত তথ্য পেয়েছি। এই যে আগ্রহ এত আগ্রহ নিয়ে এই গৃহিণীর কথা জানার চর্চা করলাম তা হয়েছে আরিফা মডেলের কারণে।
এভাবে ইতিহাসের অনেক কিছু নিয়ে সার্চ কারি অথবা বই পড়ি। এই অভ্যাস আগে ছিল না। আগে উপন্যাস অথবা সেবার বইগুলো অনেক বেশি পড়লেও ইতিহাস নিয়ে তেমন জানার আগ্রহ তৈরি হতো না। অথচ ইতিহাস কম গুরুত্বপূর্ণ না। আমরা যত বেশি দেশের সামগ্রিক ইতিহাস জানার পিছনে সময় দিতে পারবো তত বেশি মাতৃভূমির প্রতি ভালোবাসা জন্মাবে। গর্ব করার মতো অনেক উপাদান পাবো। যেমন ধরুণ বাংলাদেশে আগর আতর উৎপাদন হয়, এবং তা আমাদের ডলার ক্রাইসিস কমাতে ভূমিকা রাখছে তা জানতামই না। যখন তা নিয়ে সার্চ করে পড়লাম এর ফলে অনেক তথ্য বের হয়ে গেল। এখন এই শিল্প নিয়ে গর্ব হয়। অথচ কয়েক মাস আগেও অনাজান ছিল আগর আতর শিল্প।
ইতিহাস চর্চা আমাদের জ্ঞানের পরিধি বাড়ায়, গর্বিত করে এবং জানার পিপাসা তৈরি করে। তা আরিফা মডেলের কারণে জেনুইন ভাবে হচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ। এই মডেলের জন্য স্যারের প্রতি কৃতজ্ঞতা।