আরিফা মডেলে ১০ মিনিট রাইটিং পোস্ট
১০ মিনিট রাইটিং পোস্ট চর্চাকে আমি জড়তা দূর করার একটি কোর্স হিসেবে গণ্য করি। কারণ লেখার ক্ষেত্রে আমাদের মনের ভেতর যে জড়তা ছিল তা দূর হয়েছে ১০ মিনিট রাইটিং পোস্ট চর্চা করে। প্রথম প্রথম একদমই বোতা ছিলাম বলা যায়। এখন যখন অতীতের পোস্টগুলো ফেসবুক মেমোরিতে আসে তখন বোকা বোকা লাগে এবং নিজে নিজেই হাসি পায়। আর বর্তমানে যখন এক বছর আগের পোস্টগুলো মেমোরিতে আসে আবারও শেয়ার করতে পারি অকপটে।
এবার বলি আমি কীভাবে লাভবান হয়েছি ১০ মিনিট রাইটিং পোস্ট চর্চা করে। এই পোস্টগুলো রাজিব আহমেদ স্যার নিজের প্রোফাইলে নিয়মিত দিতে জান্নাত আপুর লেখার উন্নতির জন্য। সেখানে অনেকে অংশগ্রহণ করে নিজেদের উন্নতি করেছে। তখনকার সময় আমি স্যারকে না চেনার কারণে চর্চা করতে পারিনি। যখন থেকে এগুলো আরিফা মডেলের আওতায় অন্তর্ভুক্ত হলো তখন থেকে চর্চা করেছি নিয়মিত। এর ফলে নিয়ম অনুযায়ী প্রথম ২ মিনিটে পোস্ট-টি পড়ে ৮-৯ মিনিট লাগিয়ে কমেন্ট লিখতাম।
প্রথম প্রথম এই লেখা কঠিন মনে হলেও আস্তে আস্তে তা সহজ হয়েছে। এই জার্নির ফলে আমি উপলব্ধি করেছি নিজের পড়া, বুঝা, চিন্তা করা এবং লেখার গতি সম্পর্কে। অবিশ্বাস্য রকমের উন্নতি করেছি আলহামদুলিল্লাহ্। যা আমার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে। এর সুফল আমার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে কাজে আসছে। ১০ মিনিট রাইটিং প্রজেক্ট আরিফা মডেলে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য স্যারের প্রতি কৃতজ্ঞতা।