আরিফা মডেলে ইংরেজি পত্রিকা
নিয়মিতই আমাদের বাসায় আসে ইংরেজি পত্রিকা। কিন্তু পড়ার আগ্রহ হতো না কখনো, পড়লেও কেবল প্রথম পৃষ্ঠার হেড লাইনেই সমাপ্তি হয়ে যেত। নিজের মতো করে বুঝতে না পারার কারণেই ইংলিশ পেপারে অনিহা ছিল। বর্তমানে আমাদের বাসায় নিয়মিত আসে ডেইলি স্টার ও ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস। মনি পড়ে ডেইলি স্টার আর আমি পড়ি ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস। আরিফা মডেলের কারণেই আমার ইংলিশ পেপার পড়ার অভ্যাস হয়েছে।
আরিফা মডেলের প্রতিটা ধাপ খুবই সুন্দর ভাবে নির্বাচন করেছেন রাজিব আহমেদ স্যার। এর ফলে একটা ধাপ শেষ করে যখন আরেকটা ধাপ শুরু করি তা আগ্রহ আর আত্মবিশ্বাসের সাথে সম্পন্ন হয়ে যায়। এভাবে বেড়ে যায় আমাদের ইংরেজি দক্ষতা।
পাঠক সংখ্যা কম হওয়ায় অল্প পরিমাণে ছাপা হয় ইংলিশ পেপার। এ কারণে পাওয়া যায় না সর্বত্র। যারা ইংলিশ পেপার পড়ে তারা বিশেষ ভাবে মার্ক হয়ে থাকে অন্যদের মাঝে। যেমন হকার কে যদি জিজ্ঞেস করা হয় ইংলিশ পেপার কারা কারা নেয় তারা নাম বলে দিতে পারে। এটা সম্পূর্ণ নিজের অভিজ্ঞতা।
যেদিন থেকে আমি ইংলিশ পেপার পড়া শুরু করেছি সেদিন থেকে আমি বিশেষ শ্রেণির পাঠক হিসেবে আবিষ্কার করেছি নিজেকে। এখন আমার ইংরেজি পত্রিকা পড়ে বুঝতে অসুবিধা হয় না একটুও। তাই আমার আরিফা মডেলের সকল টাস্ক শেষ হয়ে গেলেও বন্ধ হয়নি ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসের আগমন।