নিয়মিত কনটেন্ট তৈরি করা ছিল অসম্ভব
গতকাল নটরডেম বিশ্ববিদ্যালয়ে জিআই, ক্যারিয়ার এবং ই-কমার্স নিয়ে বক্তব্য দিয়েছিলেন শ্রদ্ধেয় রাজিব অহামেদ স্যার। মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কিভাবে জিআই পণ্য ই-কমার্সে ক্যারিয়ার গড়তে পারে তা নিয়েই ছিল স্যারের আলোচনা। স্যারের বক্তব্য শিক্ষার্থীদের জন্য হলেও উদ্যোক্তাদের জন্যও ছিল কার্যকরী। কারণ এখন সময়টা ই-কমার্সের এবং দেশি পণ্যের। স্যার এবং আরিফা মডেলের কারণেই দেশি পণ্য নিয়ে ই-কমার্সে আমার ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ হয়েছে।
আরিফা মডেল ছাড়া দেশি পণ্য নিয়ে নিয়মিত কনটেন্ট তৈরি করা ছিল অসম্ভব। এই মডেলের সবগুলো টাস্ক শেষ করার কারণে খুব সহজে নিজের পণ্য ও ক্রেতাদের নিয়ে পোস্ট কমেন্ট করতে পারি।
আগে জিআই পণ্য নিয়েও ছিলাম অজ্ঞ। কিন্তু আরিফা মডেলের কারণে জিআই সম্পর্কে কেবল জেনেছি তাই নয় বরং কাজ করতে পারছি আলহামদুলিল্লাহ্। মাগুরার হাজরাপুরের লিচুর জিআই ডকুমেন্টেশন ও আবেদন এবং মৃৎশিল্পের ডকুমেন্টেশনে সরাসরি সম্পৃক্ত থাকতে পেরেছি। আশাকরি একটা সময় যশোরের হস্তশিল্প নিয়ে জিআই ডকুমেন্টেশন করতে পারবো।
আগে আমাদের জিআই পণ্য ছিল মাত্র ১১টা বর্তমানে ১৭টা। এই সংখ্যা দিনে দিনে বাড়বে। তাই আমাদের ক্যারিয়ারও জিআই পণ্যের উপর নির্ভরশীল হতে পারে। এরজন্য আরিফা মডেল অনুসরণ করা উদ্যোক্তারাই এগিয়ে থাকবে। কারণ তারা ক্রেতাদের সামনে নিজের পণ্য, জিআই এর সুবিধাসহ নানা রকম দিকগুলো সহজে উপস্থাপন করতে পারবে। জিআই পণ্য এমন একটা পণ্য যেটার মার্কেট দিনে দিনে বাড়তেই থাকবে। আর তাতে নিজেদের শক্ত অবস্থান করতে পারবে আরিফা মডেলের উদ্যোক্তারা।