আরিফা মডেলের শক্তি

আরিফা মডেলের শক্তি

ভালোভাবে আরিফা মডেল শেষ করতে পারলে লেখাপড়া সংক্রান্ত যেকোন কাজ করার শক্তি ও আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়ে যায়। এর ফলে নতুন নতুন পদক্ষেপ নেওয়া ও বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়। আজকে তার কয়েকটি বিষয় নিয়ে একটু বলি।

আরিফা মডেল শেষ করা উদ্যোক্তারা তাদের কাস্টমারদের নিয়ে খুবই আন্তরিকতা আর যত্ন নিয়ে লিখতে পারে। এর ফলে ক্রেতারা সম্মানীত বোধ করে এবং সেই উদ্যোক্তার প্রতি আরও বেশি আন্তরিক হয়।

এসব উদ্যোক্তারা যেকোন জায়গাতে গিয়ে মিটিং করতে পারে। যেমন: দেশি পণ্যের উদ্যোক্তারা বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি ও অফিসে গিয়ে জিআই পণ্য নিয়ে চমৎকার চমৎকার নিয়ে মিটিং করছে।

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি

এই উদ্যোক্তারা জিআই পণ্যের মতো একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে সহজ করতে পেরেছে এবং আলোচনায় আনতে পেরেছে। এর ফলে জিআই পণ্য নিয়ে দিন দিন কনটেন্ট ও আবেদনের সংখ্যা বাড়ছে।

যেকোন টপিকের উপর ইভেন্ট আয়োজন করতে পারে। বর্তমানে পুরান ঢাকার টিম আর মিরপুর টিম মিলে দেশি পণ্য ও জিআই পণ্যের বিভিন্ন টপিকে ইভেন্ট আয়োজন করছে।

নতুন বিষয় নিয়ে জানা ও লেখার জড়তা দূর হয়ে যায়। তাই আমরা যেকোন টপিকের উপর সার্চ করে জানতে পারি, বলতে পারি এবং লিখতে পারি। যেমন গতকালের ইভেন্টে @Irin Akter Rita আপু খুবই গুছিয়ে বেবী হালদার নিয়ে স্টেজে বলেছেন। এবং এটার উপর আপু ১০ হাজার শব্দের কনটেন্ট লিখার কথাও উল্লেখ করেছেন। অন্য দিকে @arjena আপু স্টোরি টেলিং ক্লাসে স্পীচ দেন। আমরা অনেকে ইউনিভার্সিটিসহ বিভিন্ন স্থানে বক্তব্য রাখতে পারি।

আমার ওয়েবসাইট নিয়ে বিন্দুমাত্র জ্ঞান ছিল না। অথচ এখন আমার দুইটা ওয়েবসাইট। আলহামদুলিল্লাহ্

এই যে আমরা নতুন নতুন বিষয়ে নানা দিকে কাজ করতে পারি এটা আরিফা মডেলের শক্তি ও সাফল্য।

Scroll to Top