একসাথে বহুরকম কাজ করা যায়

আরিফা মডেলের কারণে একসাথে বহুরকম কাজ করা যায়

এই তো মাত্র ৩ বছর আগের কথা, একটা পোস্টে কি লিখব কি লিখব ভাবতে ভাবতে চালে যেতো অনেক্ষণ। এক বার লিখছি তো দুইবার এডিট করছি। বার বার মনে হতো এই লাইনের পর এই লাইন মানাচ্ছে না। এমন কত কি! আমার মনে হচ্ছে এই পোস্ট যারা পড়ছেন তাদের অনেকের অতীত অভিজ্ঞতা মিলে যাবে আমার সাথে।

যখন থেকে আরিফা মডেল শুরু করেছিলাম তখন একটা একটা করে দূর্বলতা দূর হয়ে শক্তিতে রূপান্তর হয়ে গেল তা বুঝতেই পারিনি। এখন যখন আরিফা মডেল নিয়ে লিখতে বসি তখন খুঁজে পাই, কোন কোন দূর্বলতাগুলো শক্তিতে রূপান্তর হয়েছে।

নতুন নত্বের সন্ধ্যানে আরিফা মডেল

এখন আর পোস্ট লেখার সময় ভাবতে হয় না আগের মতো। লেখা শুরু করলে নিজে নিজেই যেন বসে যায় লাইনের পর লাইন। দ্বিতীয় বার রিডিং পড়লে কোন কোন সময় ১-২ টা শব্দ এডিট করে নিলেই হয়ে যায়।

মজার বিষয় হচ্ছে এখন দিনে অনেকগুলো পোস্ট লিখছি। যেমন: আরিফা মডেল নিয়ে লিখি, কালার ওয়েভ নিয়ে লিখি, খাাবরদাবার নিয়ে লিখি শুধুই মিষ্টি গ্রুপে, আমার গ্রুপে টপিক পোস্ট দিই, শ্রদ্ধেয় রাজিব আহমেদ স্যারের প্রোফাইলে ১০ মিনিট রাইটিং পোস্ট লিখি। তাছাড়া অনেক কমেন্ট ও মেসেজের উত্তর দিই। এখন আর আগের মতো ভাবতে হয় না। নিমিষেই লিখতে ফেলতে পারি যা লিখতে চাই।

আগে যেখানে সারাদিনে একটা পোস্ট লিখতেই প্রচুর সময় চলে যেতো এখন আরিফা মডেলের কারণে একসাথে বহুরকম পোস্ট, কমন্ট কিংবা মেসেজ লিখলেও ভাবতে হয় না। এটাই পার্থক্য আরিফা মডেল শেষ করার।

Scroll to Top