ই-কমার্সে স্টোরি টেলিং এর গুরুত্ব
মার্চ ১৬, ২০২১: আমরা আগে মার্কেটে গিয়ে পণ্য স্পর্শ করতাম এবং পণ্যের মান বুঝবার চেষ্টা করতাম। বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করে সব বিষয়ে নিশ্চিত হতে চাইতাম। এভাবেই আমরা বড় হয়েছি, অভ্যস্ত হয়েছি। কিন্তু ই-কমার্স আমাদের হাতের নাগালে সব সুবিধা এনে দিলেও কিছু সুবিধা দূরে ঠেলে দিয়েছে। এখন আমরা চাইলে মুহুর্তে কয়েকটি পেজ ঘুরতে পারি। কিন্তু পণ্য স্পর্শ করতে পারি না। তাই ছবি দেখে কিংবা পোস্ট পড়ে অনুমান করতে হয় আমি যেমন চাচ্ছি পণ্যটি তেমনই হবে কি না।
একজন বিক্রেতা হিসেবে পণ্য কেনার আগেই ক্রেতাকে ফিল দিতে হবে, পণ্যটি খেলে স্বাদ কেমন হবে অথবা পরিধান করলে তাকে কেমন দেখাবে, এই বিষয়গুলো ফিল দিতে হবে। এর জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন স্টোরি টেলিং। রিয়েল গল্প তোলে ধরা। যেন উপলব্ধি হয়। তাহলেই ক্রেতার সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে।
দেশি পণ্যের উদ্যোক্তাদের স্টোরি টেলিং দক্ষতা বাড়াতে দারুণভাবে ভূমিকা রাখছে মুনিরা আপু। স্টোরি টেলিং এর গুরুত্ব যেমন তোলে ধরছে তেমনি অনেক উদাহরণ বলার সুযোগ করে দিচ্ছেন।
মুনিরা আপুর স্টোরি টেলিং ইভেন্টে এসে খুবই ভালো লাগছে। প্রায় সবাই তাদের গল্পগুলো শেয়ার করছে। এর ফলে আমরা তাদের গল্প যেমন চাচ্ছি তেমনি গল্প বলার দক্ষতাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আবায়া স্টোরির স্বত্বাধিকারী সিরাজুম মুনিরা আপুকে আন্তরিক ধন্যবাদ। স্টোরি টেলিং ইভেন্টে আমাকে আমন্ত্রণ করার জন্য।