সম্ভাব্য জিআই পণ্য

সিলেটের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

সিলেটের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

সিলেটের সম্ভাব্য জিআই পণ্য বাংলাদেশের একটি প্রাচীন জনপদের নাম সিলেট। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর হওয়ার কারণে সিলেটের ব্র্যান্ডং স্লোগান করা হয়েছে ‘প্রকৃতি কন্যা সিলেট’ নাম। এ জেলা বনজ, খনিজ ও মৎস্য সম্পদে ভরপুর। পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণ সিলেট। এই জনপদ সম্পদের ভরপুর হলেও সিলেট জেলার একটিও জিআই পণ্য নেই। অথচ জিআই পণ্যের দিক থেকে প্রথম সারি একটা […]

ময়মনসিংহের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

ময়মনসিংহের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

ময়মনসিংহের সম্ভাব্য জিআই পণ্য দেশের প্রাচীন ও বৃহত্তর জেলাগুলোর মধ্যে ময়মনসিংহ অন্যতম। কোম্পানী আমলে গঠিত হয়েছিল ময়মনসিংহ তথা তৎকালীন মোমেনশাহী। ২’শ বছর আগে থেকে ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছার মন্ডা খ্যাতি ছাড়ায় সর্বত্র। এ ছাড়াও বিরই চালের সুনাম মুখে মুখে বহুকাল ধরে। দেশে হু হু করে বাড়ছে জিআই পণ্যের সংখ্যা। এর মধ্যে নতুন করে যুক্ত হতে যাচ্ছে

নেত্রকোণার সম্ভাব্য জিআই পণ্য

নেত্রকোণার সম্ভাব্য জিআই পণ্য

নেত্রকোণার সম্ভাব্য জিআই পণ্য নদী, হাওর, পাহাড় নিয়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা নেত্রকোণা জেলা। এ কারণে জেলা ব্র্যান্ডিং ট্যাগ লাইন নির্ধারণ করা হয়েছে ‘নৈসর্গিক নেত্রকোণা’। মগড়া, কংশ, ধনাই খালী, সাইডুলি, ধনু, নিতাই ও সোমেশ্বরী নিয়ে সীমানা গেড়েছে নেত্রকোণা জেলা। বাংলাদেশের যে কয়টি স্থানে সাদা মাটির উত্তলন হয় তার মধ্যে নেত্রকোণা জেলা অন্যতম। এ কারণে বিজয়পুরের সাদামাটি

চাঁদপুরের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

চাঁদপুরের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের একটি জেলার নাম চাঁদপুর। ইলিশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রজনন অঞ্চল হওয়ার কারণে জেলা ব্র্যান্ডিং ট্যাগলাইন নির্ধারণ করা হয়েছে “ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর” নামে। মৎস্য সম্পদের পাশাপাশি জেলার অর্থনীতিতে অবদান রাখছে কৃষি শিল্পসহ অন্যান্য শিল্প। চাঁদপুরে জিআই স্বীকৃতি পাওয়ার বেশ কিছু পণ্য থাকলেও একটিও নেই জিআই পণ্যের তালিকায়। তাই আজকে আলোচনা করবো চাঁদপুরের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

১০ মিনিট রাইটিং পোস্ট

জামালপুরের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

জামালপুর একটি নদীমাতৃক জেলা। ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, তিস্তা বয়ে গেছে জামালপুরের উপর দিয়ে। তাই এ জেলার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ প্রতি বছর বন্যার সাথে লড়াই করে বাঁচতে হয়। জামালপুর এখন নতুন নতুন শিল্প কারখানা গড়ে উঠলেও মানুষের জীবন ও জীবিকা কৃষির সাথে। কারণ নদীর সংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে এখানে চরাঞ্চল বেশি এবং মাটি হয় উর্বর। দেশে প্রতিনিয়ত

শেরপুরের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

শেরপুরের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

ময়মনসিংহ বিভাগের একটি জেলার নাম শেরপুর। এটি গারো পাহাড়ের নিকটবর্তী হওয়ায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী রয়েছে। এ জেলার অর্থনীতি কৃষি নির্ভর। এছাড়াও শেরপুর যেহেতু একটি পর্যটন বান্ধব এলাকা তাই পর্যটনের সাথে শেরপুরের পণ্যগুলো জুড়ে দেওয়া যায়। এর জন্য জেলার জিআই পণ্যগুলো পর্যটকদের আকর্ষণ করতে বিশেষ অবদান রাখতে পারে। দেশের ২১টি পণ্যের মধ্যে শেরপুরের তুলশীমালা চালও রয়েছে। এই

ফরিদপুরের সম্ভাব্য জিআই পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্য

ফরিদপুরের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

ফরিদপুরের সম্ভাব্য জিআই পণ্য দেশের প্রাচীন জেলাগুলোর মধ্যে ফরিদপুর একটি। যা জেলায় উন্নতি হয় ১৭৮৬ সালে। অনেক আগে থেকেই কৃষি শিল্পে ফরিদপুর এগিয়ে আছে। এ জেলার পাট, ধান, আখ, গম, পেঁয়াজ, সরিষা, মরিচ সহ নানা ফসল অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে ভূমিকা রাখছে। এখানকার কিছু কিছু পণ্যের ইতিহাসও খুব প্রাচীন। যার উৎপাদন এবং ব্যবহার প্রজন্মের পর প্রজন্ম

কিশোরগঞ্জের সম্ভাব্য জিআই পণ্য অষ্টগ্রামের পনির

কিশোরগঞ্জের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

কিশোরগঞ্জের সম্ভাব্য জিআই পণ্য “উজান-ভাটির মিলিত ধারা, নদী-হাওর মাছে ভরা” এই স্লোগানে পরিচিত কিশোরগঞ্জ জেলা। এটি একটি প্রাচীন জনপদ। যেখানে পদচারণা রয়েছে মোগল ও পাঠানদের। কিশোরগঞ্জের সংস্কৃতিতে রয়েছে বৈচিত্র। এখানকার অর্থনীতি হাওর ও কৃষি নির্ভর হলেও স্বীকৃত কোন জিআই পণ্য নেই। তবে কয়েকটি সম্ভাব্য জিআই পণ্য রয়েছে এ জেলায়। তাই আজ কিশোরগঞ্জের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

নারায়ণগঞ্জের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

নারায়ণগঞ্জের সম্ভাব্য জিআই পণ্য

নারায়ণগঞ্জের সম্ভাব্য জিআই পণ্য প্রাচীন বাংলার রাজধানী সোনারগাঁ ছিল এই নারায়ণগঞ্জ জেলার অন্তর্গত। বাংলার প্রধান বাণিজ্যিক পণ্য পাটের জন্য প্রাচ্যের ড্যান্ডি নামে খ্যাতি অর্জন করে নারায়ণগঞ্জ।(1) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পাটকল আদমজী পাটকল নারায়ণগঞ্জ জেলাতেই অবস্থিত। এছাড়াও পাট ব্যবসায়ী ও রপ্তানীকারকদের সংগঠন বিজিএ; নিটওয়্যার রপ্তানীকারকদের সংগঠন বিকেএমইএ; হোসিয়ারী শিল্পের উদ্যোক্তাদের প্রধান কার্যালয় হোসিয়ারী সমিতি; সহ অনেক

Scroll to Top