জেলা পর্যায়ে আরিফা মডেল সক্রিয় থাকা দরকার আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আরিফা মডেলের পরিচিতি খুবই দরকার। তা উদ্যোক্তা কিংবা যেকোন পেশায় হোক। আরিফা মডেলের পরিচিতি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলে। কারণ এই উদ্যোক্তারা পোস্ট কমেন্ট করে ফেসবুকে নিয়মিত থাকেন। তাই কে কি নিয়ে কাজ করে তা সবাই জানতে পারে এবং তথ্যবহুল পোস্ট করার কারণে মনেও থাকে। […]
আরিফা মডেলের শক্তি ভালোভাবে আরিফা মডেল শেষ করতে পারলে লেখাপড়া সংক্রান্ত যেকোন কাজ করার শক্তি ও আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়ে যায়। এর ফলে নতুন নতুন পদক্ষেপ নেওয়া ও বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়। আজকে তার কয়েকটি বিষয় নিয়ে একটু বলি। আরিফা মডেল শেষ করা উদ্যোক্তারা তাদের কাস্টমারদের নিয়ে খুবই আন্তরিকতা আর যত্ন নিয়ে লিখতে পারে। এর ফলে
আরিফা মডেলের কারণে পার্সোনাল ওয়েবসাইট! শুরু থেকে চর্চা করেছি আরিফা মডেল। এক এক করে শেষ করেছি প্রতিটি হোমওয়ার্ক। এর ফলে কতভাবে নিজের উন্নতি হয়েছে তাই নিয়ে লিখে যাচ্ছি প্রোফাইল এবং @Digital Skills For Bangladesh গ্রুপে। আরিফা মডেল নিয়ে লেখার আগেই পার্সোনাল ওয়েবসাইট করার পরামর্শ দিয়েছিলেন শ্রদ্ধেয় রাজিব আহমেদ স্যার। স্যারের পরামর্শে আরিফা মডেল নিয়ে নিয়মিত
নতুন নত্বের সন্ধ্যানে আরিফা মডেল আমাদের অলস ও ঘুমন্ত সত্তা সচল করে দেয় আরিফা মডেল। এটি আমার নিজের অভিজ্ঞতা। আমার বিশ্বাস আরিফা মডেল শেষ করা যারাই এই পোস্ট পড়ছেন তারাও আমার সাথে একমত হবেন। অনেক লম্বা সময় ধরে আমি আরিফা মডেলর টাস্কগুলো শেষ করেছি। যেমনটা আমরা একটা একটা ধাপ করে স্কুল অতিক্রম করে থাকি। পুরো
কাস্টমারদের নিয়ে ভাবতে শিখিয়েছে আমি যখন আরিফা মডেলের কাজগুলো এক এক করে শেষ করেছি তখন সর্বশেষ হোমওয়ার্ক ছিল বিশ্ব বিখ্যাত মার্কেটার ফিলিপ কটলারের ‘প্রিন্সিপাল অব মার্কেটিং’ বইটি পড়া। এক পৃষ্ঠা করে এগিয়েছি আর ক্রেতাদের নিয়ে নতুন করে ভাবতে শিখেছি। একজন উদ্যোক্তা হিসেবে বইটি আমার জন্য খুবই দরকারি ছিল। আরিফা মডেল শেষ করার আগে বইটি পেলেও
ইংরেজি ম্যাগাজিন পড়ে কী লাভ হলো? বিশ্বের শীর্ষ ম্যাগাজিনগুলোর মধ্যে টাইম ও ইকোনমিস্ট অন্যতম। এই ম্যাগাজিন দুইটা মনে হয় বিশ্বের উচ্চ শিক্ষিতদের সবাই চিনেন। তবে যেমন তেমন লোকেরা পড়ে না এই ম্যাগাজিন। উচ্চ শিক্ষিত এবং ইংরেজিতে যাদের দখল আছে তারাই কেবল পড়ে টাইম ও ইকোনমিস্টের মতো ম্যাগাজিন। আগে নীলক্ষেতের ম্যাগাজিন গলিতে দেখতাম ঝুলে আছে টাইম,
আরিফা মডেলে ইংরেজি পত্রিকা নিয়মিতই আমাদের বাসায় আসে ইংরেজি পত্রিকা। কিন্তু পড়ার আগ্রহ হতো না কখনো, পড়লেও কেবল প্রথম পৃষ্ঠার হেড লাইনেই সমাপ্তি হয়ে যেত। নিজের মতো করে বুঝতে না পারার কারণেই ইংলিশ পেপারে অনিহা ছিল। বর্তমানে আমাদের বাসায় নিয়মিত আসে ডেইলি স্টার ও ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস। মনি পড়ে ডেইলি স্টার আর আমি পড়ি ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস।
আরিফা মডেলে ইংরেজি বই পড়া আরিফা মডেল অনুসরণ করার কারণে কেবল যে, প্রথম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ইংরেজি পাঠ্যবই পড়েছি কেবল তাই নয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্সের ইংরেজি প্রথম বর্ষের বইগুলোও পড়েছি। এতে রয়েছে বিশ্ববিখ্যাত লেখকদের কবিতা। যা পড়ার কারণে আমার ইংরেজি নিয়ে আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। মূলত এই কবিতাগুলো পড়েই বিশ্ববিখ্যাত ইংরেজি কবিদের কবিতা পড়েছি। এর আগে
আরিফা মডেলে ক্যাটাগরি পোস্ট ইংরেজি পাঠ্যবইগুলো প্রথম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ৫ বার করে আই রিডিং সম্পন্ন করার পরই শুরু হয় ক্যাটাগরি পোস্টের জার্নি। আমি যখন সার্চ ইংলিশ ওয়েবসাইট থেকে জিরো ক্যাটাগরি রিডিং করছিলাম তখন খুবই আত্মবিশ্বাস কাজ করছিল। কারণ জিরো ক্যাটাগরির সবগুলো পোস্টই রাজিব আহমেদ স্যারের লেখা। একদম সহজ ও সাবলিল হওয়ার কারণে
আরিফা মডেলে ইংরেজি পাঠ্যবই ইংরেজি পাঠ্যবই রিডিং পড়া আরিফা মডেলের তৃতীয় ধাপ। বইগুলো পড়ার মাধ্যমেই শুরু হয় আরিফা মডেলে ইংরেজি চর্চা। প্রথম বইগুলো সংগ্রহ করতে একটু বেগ পেতে হয়েছিল। যখন বইগুলো হাতে পেয়েছি তখন রিডিং পড়তে এবং আপডেট দিতে কোন ইনইজি ফিল করিনি। বরং আনন্দ নিয়ে পড়েছি। প্রথম দিনেই ৩য় ক্লাস শেষ করেছি। এরফলে আত্মবিশ্বাস